ঘরোয়া পদ্ধতিতে ত্বকের যত্ন– বিউটি টিপস
বাড়িতে থাকা নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিস দিয়েই আমরা ত্বকের যত্ন করতে পারি, এর জন্য খুব বেশি টাকা পয়সা খরচ করতে হয় না। ত্বককে সুন্দর এবং ফর্সা করতে প্রাকৃতিক উপাদানের বিকল্প কিছুই নেই। যেটা আমাদের ত্বকের ক্ষতি করবে না কিন্তু ভেতর থেকে সুন্দর করবে।
টমাটোঃ টমাটো আমাদের বাড়িতে কমবেশি থাকে। টমাটোতে এমন ধরনের উপাদান আছে যা আমাদের ত্বককে সুন্দর এবং মসৃণ করে। মৃত কোষগুলোকে ত্বক থেকে রিমুভ করতে সহায়তা করে। টমেটোতে আছে লাইকোপেন নামক উপাদান। টমাটো পেস্ট করে তার সঙ্গে এক চামচ বেসন গুলিয়ে নিন। এরপর মুখটাকে ধুয়ে মুছে এই পেস্টকে মুখে দিয়ে ২০ মিনিট অপেক্ষা করুন। কুড়ি মিনিট পর ফ্রেশ ঠান্ডা জল দিয়ে আলতো করে মুখটাকে ধুয়ে ফেলুন।
এভাবে কয়েক সপ্তাহ ব্যবহার করলে পরিবর্তনটা আপনারা নিজেই দেখতে পাবেন। টমেটো ব্যবহারের ফলে মুখে অনেক দিন দিনের বিভিন্ন ধরনের দাগ ব্রণ নাস্তা আস্তে আস্তে কমতে শুরু করবে। দাগগুলোকে ভিতর থেকে রিমুভ করার কারণে মুখে সেই দাগ আর থাকবে না।
হলুদঃ হলুদ কে আমরা প্রাকৃতিক ওষুধও বলতে পারি। ত্বকের বিভিন্ন ধরনের সমস্যার কারণে আমরা বিভিন্নজন বিভিন্নভাবে হলুদকে ব্যবহার করে থাকি। কেউ কেউ তো প্রতিদিন সকালে হলুদ খাওয়ার অভ্যাস করে নিয়েছে। আমাদের স্কিনটোন কে ভালো করতে এর জুড়ী মেলা ভার।
সপ্তাহে দুই তিনবার আমরা হলুদের পেস্ট মুখে লাগাতে পারি। হলুদের গুড়া করে রেখে দিয়ে সপ্তাহে দুই তিনবার লাগানো উচিত। হলুদের গুড়ার সঙ্গে একটু লেবুর রস মিশিয়ে সেটা মুখে রেখে ১৫ থেকে কুড়ি মিনিট রেখে হালকা গরম জল দিয়ে মুখটাকে ধুয়ে ফেলব। তারপর ঠান্ডা জল দিয়ে মুখটাকে ধুয়ে ফেলবো এবং সেই জলটা আমরা মুখেই শুকানোর চেষ্টা করব।
ভূমিকা
আমরা ত্বক সুন্দর করতে বিভিন্নজন বিভিন্ন পদ্ধতি ব্যবহার করি। অনেকে অনেক টাকা-পয়সা খরচ করে পার্লারে গিয়ে ত্বক সুন্দর করার চেষ্টা করে। এতে করে ত্বকের উপর কেমিক্যাল এর প্রভাবে আরো ত্বক বেশি খারাপ হয়ে যেতে পারে। প্রথম অবস্থায় হয়তো সুন্দর লাগবে তারপরে ত্বক কেমিক্যাল এর প্রভাব বোঝা যাবে। ঘরোয়া পদ্ধতিতে যদি ত্বকের যত্ন করা যায় সেটা হবে প্রাকৃতিক। আসুন আমরা কিভাবে ঘরে বসে আমাদের ত্বক সুন্দর করতে পারি সেটা জেনে নেওয়া যাক।যে উপাদান গুলো ব্যবহার করে আমরা ত্বক সুন্দর করতে পারি।
টমাটোঃ টমাটো আমাদের বাড়িতে কমবেশি থাকে। টমাটোতে এমন ধরনের উপাদান আছে যা আমাদের ত্বককে সুন্দর এবং মসৃণ করে। মৃত কোষগুলোকে ত্বক থেকে রিমুভ করতে সহায়তা করে। টমেটোতে আছে লাইকোপেন নামক উপাদান। টমাটো পেস্ট করে তার সঙ্গে এক চামচ বেসন গুলিয়ে নিন। এরপর মুখটাকে ধুয়ে মুছে এই পেস্টকে মুখে দিয়ে ২০ মিনিট অপেক্ষা করুন। কুড়ি মিনিট পর ফ্রেশ ঠান্ডা জল দিয়ে আলতো করে মুখটাকে ধুয়ে ফেলুন।
এভাবে কয়েক সপ্তাহ ব্যবহার করলে পরিবর্তনটা আপনারা নিজেই দেখতে পাবেন। টমেটো ব্যবহারের ফলে মুখে অনেক দিন দিনের বিভিন্ন ধরনের দাগ ব্রণ নাস্তা আস্তে আস্তে কমতে শুরু করবে। দাগগুলোকে ভিতর থেকে রিমুভ করার কারণে মুখে সেই দাগ আর থাকবে না।
হলুদঃ হলুদ কে আমরা প্রাকৃতিক ওষুধও বলতে পারি। ত্বকের বিভিন্ন ধরনের সমস্যার কারণে আমরা বিভিন্নজন বিভিন্নভাবে হলুদকে ব্যবহার করে থাকি। কেউ কেউ তো প্রতিদিন সকালে হলুদ খাওয়ার অভ্যাস করে নিয়েছে। আমাদের স্কিনটোন কে ভালো করতে এর জুড়ী মেলা ভার।
সপ্তাহে দুই তিনবার আমরা হলুদের পেস্ট মুখে লাগাতে পারি। হলুদের গুড়া করে রেখে দিয়ে সপ্তাহে দুই তিনবার লাগানো উচিত। হলুদের গুড়ার সঙ্গে একটু লেবুর রস মিশিয়ে সেটা মুখে রেখে ১৫ থেকে কুড়ি মিনিট রেখে হালকা গরম জল দিয়ে মুখটাকে ধুয়ে ফেলব। তারপর ঠান্ডা জল দিয়ে মুখটাকে ধুয়ে ফেলবো এবং সেই জলটা আমরা মুখেই শুকানোর চেষ্টা করব।
চিমটি হলুদের সাথে টমেটো রস মিশিয়ে ত্বকের নিয়মিত লাগান। টমেটো ও হলুদের বিভিন্ন ধরনের প্রয়োজনীয় উপাদান থাকার কারণে ত্বক ভিতর থেকে ফর্সা করতে অবশ্যই সহায়তা করবে।
কমলালেবু কমলালেবুতে ভিটামিন সি দিয়ে ভরপুর এটা আমরা সবাই জানি। আর আমাদের ত্বকের জন্য কমলা লেবু অনেক উপকারী। কমলা লেবু খেয়ে আমরা তার খোসা গুলো না ফেলে বেটে গুঁড়ো করে সংরক্ষণ করতে পারে। কমলালেবুর রস সামান্য হলুদ গুঁড়ো সামান্য পরিমাণে লেবুর রস দিয়ে একসঙ্গে পেস্ট করে নিন। এবার এটা আপনার ত্বকের ওপর লাগান ১৫ থেকে ২০ মিনিট রাখুন তারপরে ফ্রেশ ঠান্ডা জল দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। এই পেস্ট সপ্তাহে দুই থেকে তিন দিন লাগানোর চেষ্টা করবেন। চার-পাঁচ সপ্তাহ পর আপনি নিজেই দেখতে পাবেন আপনার তো কতটা ফর্সা এবং চমৎকার হয়েছে।
অ্যালোভেরাঃ আমরা পার্লারে গেলেই দেখি অ্যালোভেরা জেল লাগিয়ে তারা আমাদের মেসেজ করে দেয়। তবে সেই বাজারে কেনা অ্যালোভেরা প্যাকেটের মধ্যে অনেক ধরনের কেমিক্যাল থাকে। আমরা যদি বাড়িতে অ্যালোভেরা জেল তৈরি করে মুখে লাগায় তবে সেটা বেশি কার্যকরী হবে।
এখন কম-বেশি বাজালে এলোভেরা কিনতে পাওয়া। উপরের সবুজ অংশ ঠেলে দিয়ে ভিতরের সাদা অংশকে একটি পাত্রে নিন। সাথে একটু লেবুর রসও নিতে পারেন। তারপর সেটাকে ভালো করে ফাটিয়ে মুখে মেসেজ করুন। পাঁচ থেকে ছয় মিনিট মেসেজ করার পর ঠান্ডা জলে মুখটাকে ধুয়ে ফেলুন, এবং ত্বকের পানি কিছু দিয়ে না মুছে সেটা ত্বকেই শুকাতে দিন।
মসুর ডালঃ রূপের রহস্যে মসুর ডালের বিকল্প নেই। প্রাচীন কাল থেকেই এর বেশ প্রচলন আছে। আগের দিনের মা খালাদের কাছ থেকেও ত্বকের টিপস হিসাবে মসুর ডালের কথা শুনতে পাবেন। মসুর ডালের পেস্ট করে সপ্তাহে তিন দিন ত্বকে ব্যবহার করুন। ২০ থেকে ২৫ মিনিট এই পেস্ট মুখে লাগিয়ে রাখুন এবং তারপর আলতো করে ঠান্ডা জলে ভালোভাবে ধুয়ে ফেলুন। এটা বেশ কয়েকবার ব্যবহার করার ফলে আপনি নিজেই এর পরিবর্তন বুঝতে পারবেন।
কলাঃ ত্বকে ব্রণের দাগ চোখের নিচে বালি দেখা দূর করতে ত্বকের কালো দাগ দূর করতে কলার বিশেষ ভূমিকা রয়েছে। পাকা কলার সঙ্গে টক দই ফেটিয়ে আমরা ত্বকে ব্যবহার করব এতে করে তোকে বালি রেখা দূর করবে। একটি পাকা কলা একটু মধু একটু লেবুর রস ভালোভাবে মিশিয়ে ত্বকে ২০ মিনিট রাখবো তারপর ঠান্ডা জল দিয়ে ধুয়ে ফেলবো। পাকা কলার সাথে বেকিং সোডা আর একটু হলুদ মিশিয়ে একটি প্যাক বানিয়ে মুখে ব্যবহার করলে যে কোন ধরনের ব্রণের দাগ চলে যাবে।
চন্দনের গুড়াঃ আগের দিনের মানুষেরা এত ধরনের জিনিস পেতনার রূপচর্চার জন্য। তারা নিয়মিত চন্দন ব্যবহার করত। ঝকঝকে সুন্দর ত্বক পেতে চন্দরের কোন জুড়ি নেই। এই ব্যবহারটা আমরা প্রতিদিন করতে পারি। চন্দনের সঙ্গে একটু দুধ মিশিয়ে সেটা মুখে না শুকানো পর্যন্ত লাগিয়ে রাখুন তারপর ঠান্ডা জলে ধুয়ে ফেলুন। প্রতিদিন একবার এই প্যাক লাগালে ত্বকের উজ্জ্বলতা বহু গুণে বৃদ্ধি পাবে।
বিভিন্ন ধরনের রূপচর্চার পাশাপাশি আমাদের খাবারের দিকেও নজর রাখতে হবে।
বিভিন্ন ধরনের ফল খেলে আমাদের ভিতর থেকে ত্বক সুস্থ এবং কোষগুলোকে সুস্থ রাখতে সহায়তা করবে। আপেল, লেবু, পেপে, কলা, আম এই ফলগুলোতে ত্বকের জন্য বেশি উপকারী।
আপেলঃ প্রতিদিন আমাদের একটি করে আপেল খাওয়ার প্রয়োজন।
আপেলে রয়েছে ভিটামিন নিয়ে কি পটাশিয়াম ম্যাগনেসিয়াম ইত্যাদি।
যা আমাদের ত্বকে ভিতর থেকে পরিষ্কার করতে সহায়তা করবে। বয়সের ছাপ কমাতে আপেল অবশ্যই খেতে হবে।
লেবুঃ লেবু আমরা ত্বকে অনেকেই ব্যবহার করে থাকি।
ত্বকে ব্যবহারের সঙ্গে সঙ্গে লেবু আমাদের প্রতিদিন খাওয়া উচিত।
কারণ লেবুতে রয়েছে প্রচুর পরিমানের ভিটামিন সি যা আমাদের ত্বকের কালো দাগ ব্রনের দাগ ইত্যাদি পরিষ্কার করতে সহায়তা করে।
পেঁপেঃ পেপে রয়েছে অনেক ধরনের গুণ। পেঁপের পেস্ট ব্যবহার করলে ত্বকে যেমন উপকার হয় তার সঙ্গে সঙ্গখেলেও তেমনি উপকার পাওয়া যায়। ত্বকের সঙ্গে সঙ্গে পেঁপে খেলে আমাদের বহু রূপ দূর হবে।
কলাঃ কলা কমবেশি আমরা বারোমাসি পেয়ে থাকি। কলা ত্বকের ফর্সা করতে সাহায্য করে কলাতে রয়েছে আইরন যা আমাদের ত্বকে জন্য দরকার সহায়তা করে।
আমঃ আমের ভিটামিন এ, ভিটামিন সি, ভিটামিন ই বিটা ক্যারোটিন ইত্যাদি ধরনের উপাদান রয়েছে।
এই উপাদানের কারণে আমাদের শরীর এবং ত্বকের বিভিন্ন জায়গার দাগ ভিতর থেকে নিরামূল করতে সহায়তা করে।
রাতে নিয়মিত ছয় থেকে সাত ঘন্টা ঘুম আসত হবে। শরীরের জন্য এবং ত্বকের জন্য ঘুম বিশেষ দরকার। সাথে উপরের ঘরোয়া টিপসগুলো ফলো করতে হবে।
কমলালেবু কমলালেবুতে ভিটামিন সি দিয়ে ভরপুর এটা আমরা সবাই জানি। আর আমাদের ত্বকের জন্য কমলা লেবু অনেক উপকারী। কমলা লেবু খেয়ে আমরা তার খোসা গুলো না ফেলে বেটে গুঁড়ো করে সংরক্ষণ করতে পারে। কমলালেবুর রস সামান্য হলুদ গুঁড়ো সামান্য পরিমাণে লেবুর রস দিয়ে একসঙ্গে পেস্ট করে নিন। এবার এটা আপনার ত্বকের ওপর লাগান ১৫ থেকে ২০ মিনিট রাখুন তারপরে ফ্রেশ ঠান্ডা জল দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। এই পেস্ট সপ্তাহে দুই থেকে তিন দিন লাগানোর চেষ্টা করবেন। চার-পাঁচ সপ্তাহ পর আপনি নিজেই দেখতে পাবেন আপনার তো কতটা ফর্সা এবং চমৎকার হয়েছে।
অ্যালোভেরাঃ আমরা পার্লারে গেলেই দেখি অ্যালোভেরা জেল লাগিয়ে তারা আমাদের মেসেজ করে দেয়। তবে সেই বাজারে কেনা অ্যালোভেরা প্যাকেটের মধ্যে অনেক ধরনের কেমিক্যাল থাকে। আমরা যদি বাড়িতে অ্যালোভেরা জেল তৈরি করে মুখে লাগায় তবে সেটা বেশি কার্যকরী হবে।
এখন কম-বেশি বাজালে এলোভেরা কিনতে পাওয়া। উপরের সবুজ অংশ ঠেলে দিয়ে ভিতরের সাদা অংশকে একটি পাত্রে নিন। সাথে একটু লেবুর রসও নিতে পারেন। তারপর সেটাকে ভালো করে ফাটিয়ে মুখে মেসেজ করুন। পাঁচ থেকে ছয় মিনিট মেসেজ করার পর ঠান্ডা জলে মুখটাকে ধুয়ে ফেলুন, এবং ত্বকের পানি কিছু দিয়ে না মুছে সেটা ত্বকেই শুকাতে দিন।
মসুর ডালঃ রূপের রহস্যে মসুর ডালের বিকল্প নেই। প্রাচীন কাল থেকেই এর বেশ প্রচলন আছে। আগের দিনের মা খালাদের কাছ থেকেও ত্বকের টিপস হিসাবে মসুর ডালের কথা শুনতে পাবেন। মসুর ডালের পেস্ট করে সপ্তাহে তিন দিন ত্বকে ব্যবহার করুন। ২০ থেকে ২৫ মিনিট এই পেস্ট মুখে লাগিয়ে রাখুন এবং তারপর আলতো করে ঠান্ডা জলে ভালোভাবে ধুয়ে ফেলুন। এটা বেশ কয়েকবার ব্যবহার করার ফলে আপনি নিজেই এর পরিবর্তন বুঝতে পারবেন।
কলাঃ ত্বকে ব্রণের দাগ চোখের নিচে বালি দেখা দূর করতে ত্বকের কালো দাগ দূর করতে কলার বিশেষ ভূমিকা রয়েছে। পাকা কলার সঙ্গে টক দই ফেটিয়ে আমরা ত্বকে ব্যবহার করব এতে করে তোকে বালি রেখা দূর করবে। একটি পাকা কলা একটু মধু একটু লেবুর রস ভালোভাবে মিশিয়ে ত্বকে ২০ মিনিট রাখবো তারপর ঠান্ডা জল দিয়ে ধুয়ে ফেলবো। পাকা কলার সাথে বেকিং সোডা আর একটু হলুদ মিশিয়ে একটি প্যাক বানিয়ে মুখে ব্যবহার করলে যে কোন ধরনের ব্রণের দাগ চলে যাবে।
চন্দনের গুড়াঃ আগের দিনের মানুষেরা এত ধরনের জিনিস পেতনার রূপচর্চার জন্য। তারা নিয়মিত চন্দন ব্যবহার করত। ঝকঝকে সুন্দর ত্বক পেতে চন্দরের কোন জুড়ি নেই। এই ব্যবহারটা আমরা প্রতিদিন করতে পারি। চন্দনের সঙ্গে একটু দুধ মিশিয়ে সেটা মুখে না শুকানো পর্যন্ত লাগিয়ে রাখুন তারপর ঠান্ডা জলে ধুয়ে ফেলুন। প্রতিদিন একবার এই প্যাক লাগালে ত্বকের উজ্জ্বলতা বহু গুণে বৃদ্ধি পাবে।
কোন ফল খেলে ত্বক ফর্সা হয়
বিভিন্ন ধরনের রূপচর্চার পাশাপাশি আমাদের খাবারের দিকেও নজর রাখতে হবে।
বিভিন্ন ধরনের ফল খেলে আমাদের ভিতর থেকে ত্বক সুস্থ এবং কোষগুলোকে সুস্থ রাখতে সহায়তা করবে। আপেল, লেবু, পেপে, কলা, আম এই ফলগুলোতে ত্বকের জন্য বেশি উপকারী।
আপেলঃ প্রতিদিন আমাদের একটি করে আপেল খাওয়ার প্রয়োজন।
আপেলে রয়েছে ভিটামিন নিয়ে কি পটাশিয়াম ম্যাগনেসিয়াম ইত্যাদি।
যা আমাদের ত্বকে ভিতর থেকে পরিষ্কার করতে সহায়তা করবে। বয়সের ছাপ কমাতে আপেল অবশ্যই খেতে হবে।
লেবুঃ লেবু আমরা ত্বকে অনেকেই ব্যবহার করে থাকি।
ত্বকে ব্যবহারের সঙ্গে সঙ্গে লেবু আমাদের প্রতিদিন খাওয়া উচিত।
কারণ লেবুতে রয়েছে প্রচুর পরিমানের ভিটামিন সি যা আমাদের ত্বকের কালো দাগ ব্রনের দাগ ইত্যাদি পরিষ্কার করতে সহায়তা করে।
পেঁপেঃ পেপে রয়েছে অনেক ধরনের গুণ। পেঁপের পেস্ট ব্যবহার করলে ত্বকে যেমন উপকার হয় তার সঙ্গে সঙ্গখেলেও তেমনি উপকার পাওয়া যায়। ত্বকের সঙ্গে সঙ্গে পেঁপে খেলে আমাদের বহু রূপ দূর হবে।
কলাঃ কলা কমবেশি আমরা বারোমাসি পেয়ে থাকি। কলা ত্বকের ফর্সা করতে সাহায্য করে কলাতে রয়েছে আইরন যা আমাদের ত্বকে জন্য দরকার সহায়তা করে।
আমঃ আমের ভিটামিন এ, ভিটামিন সি, ভিটামিন ই বিটা ক্যারোটিন ইত্যাদি ধরনের উপাদান রয়েছে।
এই উপাদানের কারণে আমাদের শরীর এবং ত্বকের বিভিন্ন জায়গার দাগ ভিতর থেকে নিরামূল করতে সহায়তা করে।
রাতে নিয়মিত ছয় থেকে সাত ঘন্টা ঘুম আসত হবে। শরীরের জন্য এবং ত্বকের জন্য ঘুম বিশেষ দরকার। সাথে উপরের ঘরোয়া টিপসগুলো ফলো করতে হবে।
লেখক এর মন্তব্য
আমার মতে পার্লারে গিয়ে বা কোন কেমিক্যাল জাতীয় জিনিস ব্যবহার করে ত্বকের ক্ষতি না করাটাই ভালো। বিভিন্ন ধরনের উপাদান আমাদের বাড়িতেই থাকে সেগুলো ব্যবহার করে আমাদের ত্বকের সৌন্দর্য আমরা বৃদ্ধি করতে পারি এবং এটা করলে আমাদের ত্বকের সুস্থতা বজায় থাকবে।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url